মহাযান বৌদ্ধধর্মের অধ্যয়ন, ধ্যান এবং অনুশীলনের মাধ্যমে যারা সুখ এবং অভ্যন্তরীণ শান্তি লাভ করতে চান তাদের সবাইকে স্বাগতম।
মহাযান বৌদ্ধধর্মের অধ্যয়ন, ধ্যান এবং অনুশীলনের মাধ্যমে যারা সুখ এবং অভ্যন্তরীণ শান্তি লাভ করতে চান তাদের সবাইকে স্বাগতম।

এসো মোরা দীপ হয়ে জ্বলি, সবার প্রাণে সম্প্রীতির আলো ছড়িয়ে দিই
রাষ্ট্রে নাগরিক হিসেবে কেউ সংখ্যাগুরু আর সংখ্যালঘু হয়না কেবল ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তিতে সংখ্যাগুরু আর সংখ্যালঘু হয়
বৌদ্ধ সুরক্ষা পরিষদ দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন ভাষা, সংস্কৃতির বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের নিয়ে গঠিত একটি সমন্বিত প্লাটফর্ম।
কক্সবাজার জেলা তথা দেশে বসবাসরত বড়ুয়া, চাকমা, মারমা, রাখাইন সর্বোপরি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী মাত্রেই সবার মাঝে নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগের নেটওয়ার্ক তৈরি করে একটি টেকসই সামাজিক ঐক্য গড়ে তোলাই আমাদের মূল লক্ষ্য।

যদিও বা সময়মতো এবং পর্যায়ক্রমে পুরো দেশজুড়ে সংগঠনটির কার্যক্রম বিস্তৃত করার পরিকল্পনা আছে...

আমাদের মূল লক্ষ্য হলো নিজেদের মধ্যে পারস্পরিক সামাজিক যোগাযোগ বৃদ্ধি করা যাতে করে আমাদের সামাজিক ঐক্য গড়ে উঠে...

বহু ভাষা, ধর্ম, সংস্কৃতির বৈচিত্রতায় পূর্ণ আমাদের এদেশ। এখানে ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম বিশ্বাস ভাবাদর্শ মানুষের পারস্পরিক সহাবস্থান আছে।...
বৌদ্ধ সুরক্ষা পরিষদের বিভিন্ন পর্যায় থেকে নানাবিধ কার্যক্রম

শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ধর্মীয় মেধাবৃত্তি প্রদান


সভা ও সম্প্রীতি সমাবেশ
সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা


প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় সাধন
পরিষদ সংক্রান্ত সংবাদ
দক্ষিণ: যোগব্যায়ামের অনুশীলন "ফিরিয়ে দেওয়া"
যারা যোগব্যায়াম করেন তাদের দক্ষিণ একটি প্রাচীন ঐতিহ্য, এবং এটি উদারতার প্রদর্শন - শিক্ষকের আর্থিক সহায়তা এবং তাদের শিক্ষার জন্য একটি ব্যক্তিগত অবদান।
যখন আমরা অন্যকে সাহায্য করার জন্য, আমাদের নিঃশর্ত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য একটি উচ্চতর উদ্দেশ্য দ্বারা সৃষ্ট একটি বিশুদ্ধ অভ্যন্তরীণ আবেগ অনুভব করি, তখন তাকে দক্ষিণ বলা হয়। আমরা আমাদের অনুভূতি দ্বারা পরিচালিত হচ্ছি, এবং এই ক্ষেত্রে, যতক্ষণ না আমরা আমাদের নিজের সত্যিকারের আত্ম লাভ করি ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা যে পরিমাণ দিই তা অপ্রাসঙ্গিক।


ভদন্ত প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু
তিনি ১৯৮৬ সালের ৫ নভেম্বর কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলাধীন ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী মেরংলোয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম রতন বড়ুয়া এবং মায়ের নাম মল্লিকা বড়ুয়া। ১৯৯৭ সালে ছোটবেলা থেকেই তিনি প্রব্রজ্যাধর্মে (বৌদ্ধ ভিক্ষুর জীবন গ্রহণের পূর্বে শিক্ষানবিশ কালীন সময়) দীক্ষিত হন। নিজ গ্রামের রামু কেন্দ্রীয় সীমা মহাবিহারের পূজনীয় অধ্যক্ষ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কতৃক একুশে পদকপ্রাপ্ত, বাংলাদেশী বৌদ্ধদের তৃতীয় সর্বোচ্চ ধর্মীয়গুরু, আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান সংঘপুরোধা, বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সাবেক সভাপতি, ত্রিপিটক শাস্ত্রজ্ঞ, মাননীয় উপসংঘরাজ, বিনয়াচার্য পণ্ডিত ভদন্ত সত্যপ্রিয় মহাথের মহোদয়ের কাছে প্রব্রজ্যাধর্ম তথা শ্রামণ্যধর্ম গ্রহণ করেন। শ্রামণ্য জীবনে দীর্ঘ সময় ধরে গুরুর অধীনে থেকে ধর্ম-বিনয় শিক্ষা করে পরবর্তীতে ২০১২ সালের ৮ মার্চ একই গুরুর উপাধ্যায়াত্বে তিনি পবিত্র ভিক্ষুধর্ম গ্রহণ করেন। আচার্য ও উপাধ্যায় গুরু পণ্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথের তার নাম রাখেন প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু।


সম্পর্কে জানতে পূজনীয় ভদন্ত প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু
বছরের পর বছর ধরে শ্রদ্ধেয় ভদন্ত প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু জনসাধারণকে শিক্ষিত করার জন্য সক্রিয়ভাবে ধর্ম প্রচার করেছেন, লেখা ও প্রকাশনার মাধ্যমে, অনলাইন এবং রেডিও ধর্ম আলোচনা হোস্টিং এবং জপ অনুষ্ঠান এবং পশ্চাদপসরণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।